কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন

বর্তমানে পৃথিবীতে সকলেই চাই খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে। তবে টাকা ইনকাম করার বিষয়টি এখন অনেকটাই সহজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

কারণ অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজেই যেকোন উপায়ে টাকা উপার্জন করা সম্ভব হচ্ছে। পৃথিবীতে অনেক আলসে ব্যক্তি রয়েছে যারা কোন কাজ করা ছাড়াই টাকা ইনকাম করতে চায়। 
কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন
কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন
তারা চাইলে অনলাইনে ঘরে বসেই সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবে। আর তাই এই আজকের আর্টিকেলে আমরা কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন পেমেন্ট নেওয়ার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব। 

যেখানে আপনারা কাজ করে নির্দিষ্ট পরিমাণে টাকা ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন। অনলাইনে বিভিন্ন ধরণের ছোটখাট কাজ পাওয়া যায়। যেখানে তেমন একটা কাজ করতে হয় না। 

অল্প কাজ করলেই টাকা পেমেন্ট পাওয়া যায়। চলুন আর কথা না বাড়িয়ে কাজ না করে ইনকাম করার উপায় গুলো জেনে নেই।

কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন?

আধুনিক এই যুগে কোন কিছুই অসম্ভব নয়। বর্তমানে এই যুগে কাজ না করেও টাকা ইনকাম করা সম্ভব হচ্ছে। অনলাইনে আপনি ঘরে বসে কাজ না করেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে আপনাকে প্রথম দিকে কিছু কাজ করতে হবে। 

সেই কাজগুলো করে আপনি পরবর্তীতে অল্প অল্প করে কাজ করার মাধ্যমে অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে আপনাদের কাজ না করে টাকা ইনকাম করার উপায়টি ভালভাবে জানতে হবে। 

তাই আমরা এখন কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন নেওয়ার উপায় তুলে ধরার চেষ্টা করব। চলুন কাজ না করে ইনকাম করার উপায় গুলো জেনে নেই। যেমনঃ
  • ওয়েবসাইট ক্রয় করে ইনকাম
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্যাসিভ ইনকাম
  • ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা ইনকাম
  • ই-বুক রাইটিং করে ইনকাম
  • অনলাইন ট্রেডিং করে ইনকাম
  • Youtube চ্যানেল থেকে ইনকাম
  • বাইনান্স এক্সচেঞ্জার থেকে টাকা ইনকাম
  • ইনভেস্টমেন্ট সাইটে টাকা ইনভেস্ট করে ইনকাম
  • ক্রিপ্টো কারেন্সি কয়েন মাইনিং করে ইনকাম

ওয়েবসাইট ক্রয় করে কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন

আপনারা চাইলে ওয়েবসাইট ক্রয় করে কোন কাজ না করেই পর্যাপ্ত পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও কাজ না করে ইনকাম করার বিষয়টি অনেকটা প্যাসিভ ইনকামের মতো হয়ে যায়। 

প্যাসিভ ইনকাম হচ্ছে কিছুদিন কাজ না করে টাকা ইনকাম করা। ধরুন আপনার একটু ওয়েবসাইট রয়েছে। যেখানে আপনি অনেকদিন কাজ করে টাকা ইনকাম করছেন। 

হঠাৎ আপনি ওয়েবসাইটে কিছুদিন কাজ করা বন্ধ করে দিলেন। সেক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইট থেকে তবুও ইনকাম আসতে থাকবে। আর এই কাজ না করে ইনকাম করাকে মূলত প্যাসিভ ইনকাম বলা হয়ে থাকে। 

আপনি একটি রেডিমেট ওয়েবসাইট কিনে সেখানে তেমন কাজ না করে প্রতিদিন ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা ওয়েবসাইট বিক্রি করে থাকে। 

আপনারা তাদের কাছ থেকে ওয়েবসাইট ক্রয় করে সামান্য কিছু কাজ করে প্রতিদিন অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাই আমরা বলব আপনি যদি কাজ না করে টাকা ইনকাম করতে চান। 

তাহলে ওয়েবসাইট ক্রয় করতে পারেন। আর ওয়েবসাইটে সাধারণত আর্টিকেল লিখতে হয়। সেক্ষেত্রে আপনি আর্টিকেল রাইটার দিয়ে পোস্ট লিখে নিতে পারেন। 

এবং সেটি ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে প্রতিদিন কোন কাজ না করেই টাকা ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন। আপনারা হয়তো জানেন যে পৃথিবীতে টাকা ইনকাম করতে হলে সামান্য হলেও কাজ করতে হবে। 

এখানেও আপনাকে ওয়েবসাইটে কিছু কাজ করতে হবে। এভাবে আপনি ওয়েবসাইট কিনে এরপর করে কাজ না করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্যাসিভ ইনকাম

আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করেও কাজ না করে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি কোন কোম্পানির পণ্য বিক্রি করে দেওয়ার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারেন। আপনার যদি একটি ফেসবুক পেজ অথবা ওয়েবসাইট থাকে। 

তাহলে সেখানে আপনি বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য প্রমোশন করে দিয়ে বিক্রি করে দেওয়ার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। আপনি যদি এখানে তাদের পণ্য বিক্রি করে দিতে পারেন। 

তাহলে নির্দিষ্ট পরিমাণে টাকা কমিশন পাবেন। এখানে আপনাকে তেমনভাবে কোন কাজ করতে হচ্ছে না। শুধুমাত্র আপনার ওয়েবসাইটে অথবা ফেসবুক পেজে তাদের পণ্যের রিভিউ কিংবা পণ্যের প্রমোশন করে দিলেন। 

এখন সেই পণ্যের প্রমোশন থেকে কোন ব্যক্তি পণ্যটি ক্রয় করলে আপনি সেখান থেকে কিছু পরিমাণে টাকা কমিশন পাবেন। অর্থাৎ আপনার প্রমোশনকৃত পণ্য যত মানুষ ক্রয় করবে তত আপনার ইনকাম বাড়িতে থাকবে। 

তাহলে এখানে আপনি কোন কাজ না করেই ঘরে বসেই অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারছেন। তবে আপনাকে প্রথম থেকে পণ্যের প্রমোশন করার জন্য কিছু কাজ করতে হবে।

ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা ইনকাম

আপনারা যারা কাজ না করে ইনকাম করতে চান। তারা চাইলে ব্যাংক একাউন্টে টাকা জমা রেখে ইনকাম করতে পারেন। বর্তমানে ব্যাংক একাউন্টে টাকা জমা রাখলে নির্দিষ্ট পরিমাণ প্রতি মাসে টাকা পাওয়া যায়। 

এছাড়া ব্যাংকগুলোতে সঞ্চয় করার সিস্টেমও রয়েছে। এখানে ব্যাংকগুলোতে আপনি পারিবারিক সঞ্চয় করতে পারবেন। আর এই পারিবারিক সঞ্চয়ে আপনি ব্যাংকে টাকা জমা রেখে প্রতি মাসের নির্দিষ্ট পরিমাণে লাভ পাবেন। 

আপনার ব্যাংকে জমাকৃত টাকার উপর নির্ভর করে মূলত লাভ দেওয়া হবে। এই লাভের পরিমাণে প্রতিটি ব্যাংক আলাদা আলাদা দিয়ে থাকে। তাই আপনারা যদি কাজ না করে টাকা ইনকাম করতে চান। তাহলে ব্যাংকে সঞ্চয় বা কিস্তি করতে পারেন।

ই-বুক রাইটিং করে ইনকাম

আপনি যদি ই-বুক রাইটিং এক্সপার্ট হয়ে থাকেন। তাহলে ইবুক রাইটিং করে ডিজিটাল প্লাটফর্মে ইবুক বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে ই-বুক বিক্রি করার বিভিন্ন ডিজিটাল প্লাটফর্ম রয়েছে। 

সেখানে আপনার তৈরিকৃত ই-বুকটি বিক্রি করার মাধ্যমে কোন কাজ না করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাই আপনি যদি প্যাসিভ ইনকাম করতে চান তাহলে ই-বুক রাইটিং করতে পারেন। 

প্রথম দিকে আপনাকে ইবুক রাইটিং করার জন্য অবশ্যই কাজ করতে হবে। তবে ই-বুক রাইটিং কমপ্লিট হয়ে গেলে আপনি সেটি অনলাইনে বিভিন্ন প্লাটফর্মে বিক্রি করে কোন কাজ না করেই পরবর্তীতে সারা জীবন টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

মূলত আপনার বানানো ই-বুক যত মানুষ কিনতে থাকবে। ঠিক তত আপনার অটোমেটিক ইনকাম হতে থাকবে।

অনলাইন ট্রেডিং কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন

আপনি অনলাইন প্লাটফর্মে ট্রেডিং করে কোন কাজ না করেই সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ট্রেডিং করার জন্য আপনাকে তেমন কোন কাজ করতে হচ্ছে না। 

আপনারা যদি ট্রেডিং না করতে পারেন। তাহলে একজন ভাল ট্রেডারের সাহায্য নিতে পারেন। ট্রেডিং করতে হলে টাকা ইনভেস্ট করতে হয়। তবে যারা ট্রেডিং পারেন না। 

তারা কখনোই নিজে নিজে ট্রেডিং করবেন না। অনলাইন ট্রেডিং সম্পর্কে না জেনে ট্রেডিং করলে টাকা লস হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। যদি আপনি একান্তই ট্রেডিং না বুঝে থাকেন। 

তাহলে আপনি ট্রেডিং এক্সপার্ট এর সাহায্য নিয়ে অনলাইন ট্রেডিং করতে পারেন। বর্তমানে বাংলাদেশে অনলাইন ট্রেডিং সিগন্যাল দেওয়ার অনেকগুলো গ্রুপ রয়েছে। 

আপনারা চাইলে তাদের পেইড গ্রুপে যোগ হয়ে ট্রেডিং সিগন্যাল নিয়ে অনলাইন ট্রেডিং করতে পারেন। এভাবে আপনি এক্সপার্ট ট্রেডারের সিগনাল নিয়ে কোন রকম লস ছাড়াই অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

অনলাইন ট্রেডিং সম্পর্কে ভালভাবে জানার জন্য ইউটিউবে সার্চ করে দেখতে পারেন। সেখানে অনেকেই ট্রেডিং কিভাবে করতে হয় তা ফ্রিতে শিখিয়ে থাকে।

Youtube চ্যানেল থেকে ইনকাম

আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে। তাহলে সেখানে আপনি ভিডিও বানিয়ে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেল থেকে কোন রকম কাজ না করেই টাকা ইনকাম করতে চান। 

তাহলে প্রথম থেকে আপনাকে ইউটিউব চ্যানেলের জন্য কাজ করতে হবে। কাজ না করা ছাড়া কোনভাবেই আপনি এই পৃথিবীতে টাকা ইনকাম করতে পারবেন না। 

তবে সামান্য পরিমাণ কাজ করেই টাকা ইনকাম করা যায়। আপনি যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেখানে প্রতিদিন ভিডিও বানিয়ে থাকেন। তাহলে একটি নির্দিষ্ট সময় পর আপনার আর ভিডিও বানাতে হবে না। 

তখন আপনি ইউটিউব থেকে অটোমেটিক প্রতিদিন ইনকাম করতে থাকবেন। সপ্তাহে একটি করে ভিডিও ইউটিউব চ্যানেলে ছাড়লেই আপনি প্রতি মাসে প্যাসিভ ইনকাম করতে পারবেন।

বাইনান্স এক্সচেঞ্জার থেকে টাকা ইনকাম

বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিপ্টো কারেন্সি এক্সচেঞ্জার প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে বাইনান্স। বাইন্যান্স এক্সচেঞ্জার অ্যাপ্লিকেশনে আপনি বিভিন্নভাবে অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

এছাড়াও এই বাইনান্স অ্যাপ্লিকেশনে বিভিন্ন কারেন্সির কয়েন ক্রয় করে। জমা রাখার মাধ্যমে কোন কাজ না করেই টাকা আয় করা যায়। এখানেও আপনি ব্যাংকের মতো কয়েন জমা রেখে অনলাইনে ফ্রিতে ইনকাম করতে পারবেন। 

তবে এখানে বাইনান্সে কয়েন জমা রেখে খুব কম পরিমাণে টাকা ইনকাম করা যায়। তবে আপনার কয়েন জমার পরিমাণ বেশি হয়ে গেলে এখান থেকে আপনি বেশি পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

এখানে আপনাকে কোন কাজ করতে হচ্ছে না শুধুমাত্র ভার্চুয়াল কয়েন একাউন্টে জমা রেখে দিচ্ছেন। আর প্রতিদিন আপনাকে সেই কয়েনের বিনিময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ লাভ দেওয়া হচ্ছে। 

বাইনান্স থেকে উপার্জন করার জন্য আপনাকে Earn অপশনে ক্লিক করতে হবে। এবার আপনার একাউন্টে থাকা কয়েন গুলো আর্ন অপশনে জমা রেখে দিতে হবে। 

তবে সেক্ষেত্রে আপনার একাউন্টে কিন্তু অবশ্যই ভার্চুয়াল কয়েন থাকতে হবে। তাই আপনাদের সেই কয়েন গুলো কিনতে হবে বাইনান্স এক্সচেঞ্জার থেকেই। 

সেক্ষেত্রে আপনাকে এই প্ল্যাটফর্মে টাকা ইনভেস্ট করতে হচ্ছে। এভাবে আপনি টাকা ইনভেস্ট করে কোন কাজ না করেই অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ইনভেস্টমেন্ট সাইটে টাকা ইনভেস্ট করে ইনকাম

বর্তমানে অনেকগুলো ইনভেস্টমেন্ট রয়েছে যেখানে টাকা ইনভেস্ট করে, কোন কাজ না করেই টাকা আয় করা যায়। আপনারা চাইলে সেই ইনভেস্টমেন্ট সাইটগুলোতে টাকা ইনভেস্ট করতে পারেন। 

এখানে তেমন কোন কাজ করতে হয় না শুধু টাকা ইনভেস্ট করলেই নির্দিষ্ট সময় পর সেই টাকার উপরে লাভ পাওয়া যায়। অনেকে রয়েছে যারা শেয়ার মার্কেটে কাজ করে থাকে, যেখানে ইনভেস্ট করতে হয়। শেয়ার মার্কেটে কাজ করে অনেকেই লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে। 

শেয়ার মার্কেটে শুধু আপনার টাকা ইনভেস্ট করতে হয়। এছাড়া আর কোন কাজ করতে হয় না। তবে আপনারা ইনভেস্টমেন্ট সাইটগুলোতে কাজ করার পূর্বে সাইটগুলো যাচাই-বাছাই করে নিবেন। 

কারণ বর্তমানে বেশিরভাগ ইনভেস্টমেন্ট সাইটগুলো টাকা ইনকাম করার নামে প্রতারণা করে থাকে। তাই টাকা ইনভেস্ট করার পূর্বে অবশ্যই জেনে বুঝে ইনভেস্ট করবেন।

ক্রিপ্টো কারেন্সি কয়েন মাইনিং করে ইনকাম

বর্তমানে কিপটো কারেন্সি কয়েন খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ক্রিপ্টো কারেন্সি কয়েন গুলো মাইনিং করে আপনারা সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

বর্তমানে প্রায় বিভিন্ন ধরণের কোম্পানি তাদের ভার্চুয়াল কয়েন লঞ্চ করার জন্য মাইনিং অপশন চালু করে থাকে। কোম্পানিগুলো তাদের ডিজিটাল কয়েন গুলো বাজারে ছাড়ার জন্য মাইনিং করার অপশন দেয়। 

এতে করে মাইনিং করার মাধ্যমে অনেকেই সেই কয়েন গুলো থেকে ইনকাম করতে পারে। যেমন বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিপ্টো কারেন্সি কয়েন হচ্ছে বিটকয়েন। 

এই বিটকয়েন লঞ্চ হওয়ার পূর্বে বিটকয়েন মাইনিং করা যেত। সেই সময়ে বিটকয়েনিং মাইনিং করে অনেকেই ভাল ইনকাম করেছিল। বর্তমানে বিটকয়েনের দাম প্রায় ৫৬ হাজার ডলার। 

তাহলে বুঝতে পারছেন তখন যারা মাইনিং করেছিল তারা কি পরিমাণে ইনকাম করেছে। এমনভাবে বর্তমানে কোম্পানিগুলো তাদের কয়েন লঞ্চ করার জন্য মাইনিং অপশন দিয়ে থাকে। 

আপনারা তাদের অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে মাইনিং করতে পারেন। মাইনিং করা কয়েন গুলো পরবর্তীতে ডলারে কনভার্ট করে পেমেন্ট নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। 

মাইনিং করতে কোন কাজ করার প্রয়োজন হয় না। শুধুমাত্র মাইনিং অ্যাপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করে একাউন্ট সুন্দর কর  রেজিস্টার করে রেখে দিতে হয়। 

আর মাইনিং প্রতিদিন অটোমেটিক হতে থাকে আর কয়েন একাউন্টে জমা হয়। এছাড়া অনেকগুলো মাইনিং অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে যেখানে অ্যাপ্লিকেশন গুলোতে প্রবেশ করে প্রতিদিন মাইনিং অপশন চালু করতে হয়। 

আর মাইনিং অপশন চালু করার জন্য শুধুমাত্র মাইনিং অপশনটিতে ক্লিক করতে হয়। তাহলে আপনি বুঝতে পারছেন কোন কাজ করা ছাড়াই মাইনিং করে প্রতি মাসে দশ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। 

আপনারা প্রতিটি মাইনিং সাইট গুলোতে কাজ করবেন। এবং নির্দিষ্ট সময় পর ভাল পরিমাণে পেমেন্ট পাবেন। যারা মূলত কাজ না করে ইনকাম করতে চান। তারা প্রতিটি কয়েন মাইনিং সাইট অথবা অ্যাপ্লিকেশন গুলোতে কাজ করতে পারেন। 

তবে অনেকগুলো ভুয়া কয়েন মাইনিং অ্যাপ রয়েছে। সেই সকল অ্যাপ গুলো থেকে সাবধান থাকবেন এবং সঠিক মাইনিং অ্যাপ্লিকেশন গুলোতে মাইনিং করবেন। বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাইনিং সাইট হচ্ছে Satoshi app। 

এই অ্যাপ্লিকেশনে অলরেডি অনেকেই মাইনিং করে পেমেন্ট পেয়েছেন। বর্তমানে এই অ্যাপ্লিকেশনে আরেকটি কয়েনের মাইনিং চালু রয়েছে। আপনারা সেই মাইনিং করে ইনকাম করতে পারেন।

শেষ কথা

এই আর্টিকেলে কাজ না করে ইনকাম বিকাশে প্রতিদিন পেমেন্ট নিন সেরা ৯ টি উপায়ে আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। যেগুলোর মাঝে থেকে আপনি আপনার যোগ্যতা ও সামর্থ্য অনুযায়ী যেকোন একটি বেছে নিতে পারেন আপনার অনলাইন ক্যারিয়ার হিসেবে। 

যেখানে কাজ করে আপনি যশ ও খ্যাতি উভয়ই পেতে পারেন। কিন্তু সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে অবশ্যই একটু ভাবনা-চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নিবেন। যে কাজটি আপনার ভাল লাগে, যে কাজে আপনার মন বসবে কাজ করে শান্তি পাবেন। 

যেটি আপনি দীর্ঘদিন যাবত চালিয়ে যেতে পারবেন। আমি মনে করি সেটি আপনার নির্বাচন করা উচিত। তবেই সাফল্যের চুড়ায় পৌঁছাতে পারবেন। আর্টিকেলটি পড়ে কোন বিষয় যদি না বুঝে থাকেন। 

তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাতে পারেন আর আর্টিকেলটি যদি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এরকম জানা অজানা তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট এর সাথে থাকুন। ধন্যবাদ
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url